আজকের দিন তারিখ ২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সোমবার, ১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
/////হাইলাইটস///// আগের সীমানাই বহাল রাখতে চায় ইসি

আগের সীমানাই বহাল রাখতে চায় ইসি


পোস্ট করেছেন: dinersheshey | প্রকাশিত হয়েছে: ফেব্রুয়ারি ৭, ২০২৩ , ৩:৪০ অপরাহ্ণ | বিভাগ: /////হাইলাইটস/////


দিনের শেষে প্রতিবেদক : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চলতি মাসে ৩০০ আসনের নির্বাচনি এলাকার সীমানার খসড়া প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন করে প্রকাশ করা হলেও আগের সংসদ নির্বাচনে নির্ধারিত সীমানাই বহাল রাখতে চায় সংস্থাটি।  নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের এমন তথ্য জানান। সচিব বলেন, গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সীমানা যে ছিল তা নিয়ে খসড়া প্রকাশ করা হবে এবং বিজ্ঞপ্তিতে দাবি আপত্তির জন্য একটা সময় নির্ধারণ করা হবে। সীমানা নিয়ে ‘আপত্তি’-তে ইতোমধ্যেই নিজ উদ্যোগে প্রায় ২০ থেকে ২৫টি আবেদন জমা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যেসব দাবি আপত্তি উত্থাপিত হবে এবং এখন পর্যন্ত যেসব আবেদন জমা হয়েছে সবগুলো মিলিয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। শুনানি শেষে বিধি-বিধানের আলোকে চূড়ান্ত বিভক্তি এলাকা ঘোষণা করা হবে। সংসদীয় আসনে পরিবর্তন হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান, এ বিষয়টি হবে মূলত প্রাপ্ত আবেদনের সংখ্যার ওপরে নির্ভর করবে। সচিব বলেন, আমরা আগে খসড়া প্রকাশ করবো। এরপরে আপত্তি আবেদনগুলো পর্যালোচনা করে বলতে পারবো আসলে কয়টায় (আসনে) কী (পরিবর্তন) হয়েছে।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, দ্বাদশ নির্বাচনের পূর্ববর্তী সময়ে যেভাবে সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে সেই পদ্ধতি অনুসরণ করে, অর্থাৎ এখন যেটা আছে সেটা দিয়েই আমরা খসড়া প্রকাশ করবো। এরপর কারও যদি কোনও আপত্তি থাকে, সেই আপত্তি দাখিল করবে। সব আবেদনের শুনানি হবে। এরপর চূড়ান্ত হবে কয়টা আসনের সীমানা পরিবর্তন হচ্ছে। খসড়া কবে নাগাদ প্রকাশ করা হবে এই প্রশ্নের তিনি বলেন, খসড়া দ্রুতই প্রকাশ করা হবে। এটা আমরা আগামী সপ্তাহের মধ্যেই করে দেবো। বাস্তবতা এবং আইনের বিষয়টাও তাই। আগে তো মানুষকে জানাতে হবে। তারপর তাদের কোনো আপত্তি থাকলে তার ওপর শুনানি হবে। তিনি জানান, যে আইন আছে প্রথম হচ্ছে ভৌগলিক অখণ্ডতা, তারপর আঞ্চলিক অবিভাজ্যতা, তারপর প্রশাসনিক এলাকা, চতুর্থত জনসংখ্যার ঘনত্ব। এ সবগুলোর বিবেচনায় নিয়ে যদি প্রয়োজন হয় সংশোধন হবে। না হলে হবে না।’ সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্র্নিধারণ নিয়ে এটি বর্তমান কমিশনের প্রথম কমিশন বৈঠক। এতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ অন্য কমিশনার ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সংসদীয় আসনগুলোর সীমানার খসড়া প্রকাশ করা হবে আগামী সপ্তাহে। এরপর দাবি-আপত্তি নিয়ে তা চূড়ান্ত করা হবে। নির্বাচন ভবনে কমিশন বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। জাহাঙ্গীর আলম বলেন, গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সীমানা যে ছিল তা নিয়ে খসড়া প্রকাশ করা হবে। বিজ্ঞপ্তিতে দাবি-আপত্তির জন্য একটা সময় নির্ধারণ করা হবে। ওই সময়ের মধ্যে যেসব দাবি-আপত্তি উত্থাপিত হবে, ইতোমধ্যে অনেকেই নিজ উদ্যোগে যে সমস্ত আবেদন দিয়েছেন সে সমস্ত আবেদন, আবেদনের সংখ্যা প্রায় ২০ থেকে ২৫টি, এ আবেদনসমূহ ও ওই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে সমস্ত আবেদনগুলো পড়বে সেগুলো নিয়ে শুনানি আন্তে বিধি-বিধানের আলোকে আমাদের চূড়ান্ত বিভক্তি এলাকা ঘোষণা করা হবে। সংসদীয় আসনে কাটাছেঁড়া হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়টি হবে মূলত প্রাপ্ত আবেদনের সংখ্যার ওপর নির্ভর করবে। কারণ আমরা আগে খসড়া প্রকাশ করবো।

এরপর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে আবেদনগুলো আসবে সেই আপত্তি এবং ইতোমধ্যে নিজ থেকে যে আবেদনগুলো পড়েছে সেগুলো শুনানি আন্তে আমরা বলতে পারবো আসলে কয়টায় কী হয়েছে। অন্য এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, দ্বাদশ নির্বাচনের পূর্ববর্তী সময়ে যেভাবে সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে সেই পদ্ধতি অনুসরণ করে অর্থাৎ এখন যেটা আছে সেটা দিয়েই আমরা খসড়া প্রকাশ করবো। এরপর কারও যদি কোনো আপত্তি থাকে সেই আপত্তি দাখিল করবে। এছাড়া ইতোমধ্যে আমরা ২৫টি আবেদন পেয়েছি। এগুলোসহ শুনানি হবে। এরপর চূড়ান্ত হবে কয়টা আসনের সীমানা পরিবর্তন হচ্ছে। খসড়া কবে নাগাদ প্রকাশ করা হবে এ প্রশ্নে তিনি বলেন, খসড়া দ্রুতই প্রকাশ করা হবে। এটা আমরা আগামী সপ্তাহের মধ্যেই করে দেব। বাস্তবতা ও আইনের বিষয়টাও তাই। আগে তো মানুষকে জানাতে হবে। তারপর তাদের কোনো আপত্তি থাকলে তার ওপর শুনানি হবে। এরপর যে আইন আছে প্রথম হচ্ছে ভৌগলিক অখণ্ডতা, তারপর আঞ্চলিক অবিভাজ্যতা, তারপর প্রশাসনিক এলাকা, চতুর্থত জনসংখ্যার ঘনত্ব। এ সবগুলোর বিবেচনায় নিয়ে যদি প্রয়োজন হয় সংশোধন হবে। না হলে হবে না। সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্র্নিধারণ নিয়ে এটি বর্তমান কমিশনের প্রথম ‘কমিশন বৈঠক’। এতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ অন্য কমিশনার ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী জুনের মধ্যে সীমানা পুনর্র্নিধারণের কাজ শেষ করবে ইসি।