Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 124
আজকের দিন তারিখ ৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার, ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
স্পোর্টস ইউরো ফাইনাল ২০২৪: লড়াইটা ইয়ামাল ও বেলিংহ্যামের

ইউরো ফাইনাল ২০২৪: লড়াইটা ইয়ামাল ও বেলিংহ্যামের


পোস্ট করেছেন: dinersheshey | প্রকাশিত হয়েছে: জুলাই ১২, ২০২৪ , ২:০২ অপরাহ্ণ | বিভাগ: স্পোর্টস


দিনের শেষে ডেস্ক ;  ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের প্রতি আসরেই অভিজ্ঞতার পাশাপাশি তারুণ্যের ঝলক দেখা যায়। এবার সেটা দেখাচ্ছেন স্পেনের ১৬ বছর বয়সী কিশোর লামিনে ইয়ামাল। তার নৈপুণ্যে ফাইনালের মঞ্চে পা রেখেছে স্পেন। ফাইনালের মহামঞ্চে ইয়ামালের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ধরা হচ্ছে ইংল্যান্ডের জুড বেলিংহ্যামকে। ফাইনালে লড়াইটা এই দুজনের মধ্যেও। ইয়ামাল ও বেলিংহ্যামের লড়াইয়ের হিসেব করলে সবার আগে স্প্যানিশ লা লিগার কথাই আসবে। স্পেনের সর্বোচ্চ ফুটবল প্রতিযোগিতার মঞ্চ দিয়েই ইয়ামালের উত্থান। একই মঞ্চে এসে আলোর সবটুকু কেড়ে নিচ্ছেন বেলিংহ্যাম। দুজন খেলেন দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদে। সে হিসেবে দুজনের লড়াইটা আরও জমজমাট হচ্ছে ইউরোর ফাইনালে।

এবারের ইউরোতে শুরু থেকেই আলো ছড়াচ্ছেন ইয়ামাল। দলকে খেলাচ্ছেন, নিজে খেলছেন। দ্রুতই লুইস দে লা ফুয়েন্তের দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হয়ে উঠেছেন। এখন পর্যন্ত অনেকগুলো রেকর্ড নিজের করে নেওয়া ইয়ামাল সেমিফাইনালে দুর্দান্ত এক গোলে করে ফ্রান্সকে ছিটকে দিয়েছেন আসর থেকে। সেই সঙ্গে ফাইনালের জন্যে দিয়ে রাখলেন দারুণ কিছুর ইঙ্গিত। এবারের আসরে ৬ ম্যাচে মোট ৪১৮ মিনিট মাঠে ছিলেন ইয়ামাল। তাতে সেমিফাইনালে করেছেন গুরুত্বপূর্ণ এক গোল।  প্রতিপক্ষের শিবিরে আক্রমণ শানিয়েছেন ১৬ বার। সতীর্থদের ৩ গোলে করেছেন সহায়তা। সব মিলিয়ে আসরের সেরা খেলোয়াড় হওয়ার দৌড়ে বেশ এগিয়ে আছেন ১৬ বছরের বিস্ময় বালক।

এদিকে জুড বেলিংহ্যাম ইউরোতে এসেছিলেন নিজের সেরা ফর্ম নিয়ে। রিয়াল মাদ্রিদকে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতিয়ে ইউরোপ সেরার মঞ্চে পা রাখেন ইংলিশ মিডফিল্ডার। তবে ইউরোতে শুরুর দিকে নিজের ছায়া হয়েই ছিলেন রিয়াল তারকা। বাজিমাত করেন স্লোভাকিয়ার বিপক্ষে। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে গোল করে দলকে তুলে দেন কোয়ার্টার ফাইনালে। আসরে এখন পর্যন্ত ৬ ম্যাচে ৫৮১ মিনিট মাঠে ছিলেন বেলিংহ্যাম। হিসেবে করলে প্রতি ম্যাচে নির্ধারিত সময়েরও বেশি খেলেছেন। তাতে গোল করেছেন দুটি। সতীর্থদের উদ্দেশে নির্ভুল পাস বাড়িয়েছেন প্রায় ৯০ ভাগ সময়। কিন্তু গোলে সহায়তা নেই তার। ফাইনালে তার দিকেই চেয়ে ইংল্যান্ড।

ফাইনালের মহারণে কে জিতবে সেটা আগেই বলার উপায় নেই। কে করবেন বাজিমাত সেটাও ধরার পথ নেই। তবে সংখ্যার খেলা কিংবা রেকর্ড অনেক কিছু বলে দেয়। তাতে ইউরোপ সেরার মঞ্চে আরেকবার যে ইয়ামাল-বেলিংহ্যাম লড়াই রুদ্ধশ্বাস মুহূর্ত উপহার দেবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। অপেক্ষা শুধু লড়াই মঞ্চায়নের।


Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 130