করোনায় আরও ১৬৭৬ মৃত্যু, শনাক্ত প্রায় সাড়ে ৫ লাখ
পোস্ট করেছেন: delwer master | প্রকাশিত হয়েছে: মে ১৪, ২০২২ , ১১:৩২ পূর্বাহ্ণ | বিভাগ: সারাবিশ্ব লীড
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনাভাইরাসে একদিনে দৈনিক শনাক্ত ও মৃত্যুসংখ্যা দুটোই কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৬৭৬ জন। একই সময় নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৫ লাখ ৪৭ হাজার ৬ জন। আগের দিন মারা গেছেন এক হাজার ৯৬১ জন এবং সংক্রমিত হয়েছেন পাঁচ লাখ ৯৮ হাজার ৬৪৯ জন। শনিবার (১৪ মে) সকালে বৈশ্বিক পর্যায়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার আপডেট দেওয়া ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য জানা গেছে। সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসটিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫২ কোটি ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৪২১ জনে। আর বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬২ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯২ জনে। এখন পর্যন্ত করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৪৭ কোটি ৪৯ লাখ ৩২ হাজার ২৯১ জন। বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি শনাক্ত হয়েছে জার্মানিতে। দেশটিতে এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৭ হাজার ৬৭০ জন এবং মারা গেছেন ১৮১ জন। এ নিয়ে দেশটিতে করোনায় মোট মারা গেছেন ১ লাখ ৩৭ হাজার ৮০৯ জন। সংক্রমণের তালিকায় ২য় স্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫১ হাজার ৭৭৩ জন এবং মারা গেছেন ৫১ জন। করোনা মহামারির শুরু থেকে দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৬ কোটি ৫ লাখ এক হাজার ৩২৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ৭ হাজার ৭২১ জন মারা গেছেন। দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে করোনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে মারা গেছেন ২৭২ জন এবং নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৮৭ হাজার ৫৯৫ জন। এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৮ কোটি ৪১ লাখ ৭৪ হাজার ৫২১ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ২৬ হাজার ৫২৭ জনের। এদিকে, প্রতিবেশী দেশ ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত কেউ মারা যায়নি। তবে দেশটিতে নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১ হাজার ২৩৬ জন। করোনার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত দেশটিতে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৪ কোটি ৩১ লাখ ১৭ হাজার ৮৩৬ জন এবং মোট মারা গেছেন ৫ লাখ ২৪ হাজার ১৯০ জন। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।