আজকের দিন তারিখ ২৯শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার, ১৪ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাবিশ্ব গাজায় নহিত ১১ হাজার ছাড়যি়ছে, ১০ মনিটিে প্রাণ হারাচ্ছে ১ শশিু

গাজায় নহিত ১১ হাজার ছাড়যি়ছে, ১০ মনিটিে প্রাণ হারাচ্ছে ১ শশিু


পোস্ট করেছেন: delwer master | প্রকাশিত হয়েছে: নভেম্বর ১১, ২০২৩ , ১১:২১ পূর্বাহ্ণ | বিভাগ: সারাবিশ্ব


দিনের শেষে ডেস্ক : ফলিস্তিনিরে অবরুদ্ধ গাজায় দখলদার ইসরাইলরে হামলায় নহিতরে সংখ্যা ১১ হাজার ছাড়য়িছে। নহিতদরে প্রায় সবাই শশিু, নারী ও বসোমরকি নাগরকি। গাজায় প্রতি ১০ মনিটিে একজন শশিুর মৃত্যু হচ্ছে বলে জানয়িছেনে বশ্বি স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরচিালক টড্রেোস আধানম গব্রেয়িাসুস। শুক্রবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, ইসরাইলি হামলায় শহরে নহিত হয়ছেনে কমপক্ষে ১১ হাজার ৭৮ জন। এর মধ্যে ৪ হাজার ৫০৬ জন শশিু। গাজায় নহিত নারীর সংখ্যা ৩ হাজার ২৭ জন। খবর আনাদোলু এজন্সেরি। ইসরাইলি বাহনিীর ভয়াবহ বমিান হামলায় গাজা সটিরি আল-বুরাক স্কুলে অন্তত ৫০ জন নহিত হয়ছেনে। শুক্রবার (১০ নভম্বের) এ হামলার ঘটনা ঘট। গাজার বৃহৎ চকিৎিসাকন্দ্রে আল-শফিা হাসপাতালরে পরচিালক জানয়িছেনে, হামলার পর হাসপাতালে এসব মরদহে নয়িে আসা হয়। গাজায় আঘাতপ্রাপ্ত অসংখ্য ব্যক্তি এবং র্গভবতী নারীদরে সন্তান প্রসবরে ক্ষত্রেে চকিৎিসকরা কোনো রকম চতেনানাশক ছাড়াই অস্ত্রোপচার করছনে। ফলিস্তিনিরে অবরুদ্ধ গাজায় জ্বালানি সংকটে বন্ধ হয়ে গছেে সখোনকার অন্যতম আল শফিা হাসপাতাল। গত ৪৮ ঘণ্টায় বন্ধ হয়ে গছেে আরও ৩টি হাসপাতাল। এ ছাড়া আল কুদস হাসপাতালরে আইসইিউতে হামলা চালয়িছেে ইসরাইল। গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভয়াবহ আকার নয়িছেে বলে জাতসিংঘরে নরিাপত্তা পরষিদকে সর্তক করছেে বশ্বি স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লউিএইচও) প্রধান টড্রেোস আধানম গব্রেয়িাসুস। গাজার সবচয়েে বড় হাসপাতালগুলোর একটি ইন্দোনশেয়িান হাসপাতালও বদ্যিুৎ সংকটে বন্ধ হয়ে গছে। গাজার আরকেটি হাসপাতাল আল কুদসরে আইসইিউ লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়ছে। রোগীতে থাকা আল শফিা হাসপাতালও জ্বালানি সংকটে বন্ধ হয়ে গছে। বশ্বি স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান শুক্রবার বলছেনে, গাজার র্অধকে হাসপাতালই অর্কাযকর হয়ে পড়ছে।ে ফলিস্তিনিি উপত্যকার স্বাস্থ্যব্যবস্থা চূড়ান্ত সীমায় রয়ছে। ইসরাইল-ফলিস্তিনি সংঘাত নযি়ে জাতসিংঘরে নরিাপত্তা পরষিদরে অধবিশেনে তনিি বলনে, গাজার ৩৬টি হাসপাতাল এবং এর দুই-তৃতীয়াংশ প্রাথমকি স্বাস্থ্যসবো কন্দ্রেরে র্অধকেই কাজ করছে না। যগেুলো কাজ করছে তারা তাদরে সার্মথ্যরে বাইরে কাজ করছ। তনিি বলনে, গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা চূড়ান্ত সীমায় রয়ছে।ে তবু কোনো না কোনোভাবে জীবন রক্ষার জন্য লড়াই অব্যাহত রয়ছে। বশ্বি স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলনে, সখোনকার স্বাস্থ্যর্কমীদরে এখন ওষুধ, চকিৎিসা সরঞ্জাম ও জ্বালানরি প্রচণ্ড প্রয়োজন। সখোনে প্রতি ১০ মনিটিে একটি শশিুর মৃত্যু হচ্ছ। প্রায় ১৫ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ছে।ে তবে সখোনে কোথাও এবং কউে নরিাপদ নয়। ডব্লউিএইচও প্রধানরে মত, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে চারটি হাসপাতালরে র্কাযক্রম বন্ধ হয়ে গছেে জ্বালানরি অভাব।ে হাসপাতালগুলোতে আনুষ্ঠানকিভাবে ৪৩০ শয্যা ছলি। তবে এর চয়েওে অনকে বশেি রোগীকে চকিৎিসা দওেয়া হচ্ছলি। ইসরাইলরে হামলায় গাজায় এখন র্পযন্ত শতাধকি জাতসিংঘরে র্কমী নহিত হয়ছেনে। গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলে প্রবশে করে এক আকস্মকি হামলা চালান হামাসযোদ্ধারা। এতে এক হাজার ৪০০ জন নহিত হন। এ ছাড়া আরও দুই শতাধকি ব্যক্তকিে জম্মিি করে গাজায় নয়িে গছেে হামাস। এ ঘটনার পর থকেইে গাজার ওপর হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি বাহনিী। সম্প্রতি জাতসিংঘ বলছেে য,ে গাজা শশিুদরে কবরস্থান হয়ে উঠছ।ে এটি একটি যুদ্ধবরিতরি দাবকিে বাড়যি়ে তুলছ।ে এর আগে জাতসিংঘরে সংস্থার প্রধানরা গাজায় যুদ্ধবরিতরি জন্য বরিল যৌথ আবদেন করছেনে। জাতসিংঘরে ১৮টি সংস্থার নতোরা ইসরাইল-হামাস যুদ্ধে অবলিম্বে যুদ্ধবরিতরি আহ্বান জানযি়ছেনে। সখোনে ইসরাইলরে ভয়াবহ হামলায় মৃতরে সংখ্যায় হতবাক হয়ছেনে তারা। এ নয়িে শঙ্কা প্রকাশ করছেনে সংস্থাগুলোর প্রধানরা।