৪ আগস্ট পরীমনিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়। মামলার বাদী হলেন র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. মজিবর রহমান। এ মামলায় মজিবর অভিযোগ করেন, ৪ আগস্ট তিনিসহ র্যাব-১-এর সদস্যরা গুলশান-১ গোলচত্বরে অবস্থান করছিলেন। বিকেল ৪টা ৫ মিনিটে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারেন, বনানীর একটি বাসায় পরীমনি সহযোগী আশরাফুল ইসলামের মাধ্যমে বিদেশি মদ সংগ্রহ করে নিজের বাসায় মজুত রেখেছেন। তাঁরা বাসায় অবস্থান করছেন। পরে বাসার পঞ্চম তলায় অভিযান চালিয়ে পরীমনির বাসা থেকে র্যাবের নারী সদস্যদের সহায়তায় তাঁকে আটক করা হয়। বাসার একটি কক্ষের একটি কাঠের ফ্রেমের ভেতর থেকে বিদেশি মদ জব্দ করা হয়।
এ ছাড়া একটি সাদা জিপারে রাখা চার গ্রাম আইস বা ক্রিস্টাল মেথ জব্দ করা হয়। আরও জব্দ করা হয় এক ব্লট এলএসডি মাদক। পরীমনির বাসা থেকে জব্দ বিদেশি মদসহ অন্যান্য মাদকের মোট দাম দেখানো হয়েছে ২ লাখ ৭ হাজার টাকা।