Warning: file_put_contents(/data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/data/districts.json): failed to open stream: Permission denied in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/covid-19-bd-live.php on line 103
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন - Diner Sheshey সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন - Diner Sheshey
Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 124
আজকের দিন তারিখ ২২শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার, ৬ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন


পোস্ট করেছেন: admin | প্রকাশিত হয়েছে: জুন ৬, ২০১৬ , ৭:০৮ অপরাহ্ণ | বিভাগ: সারাদেশ


তaradondo1কাগজ অনলাইন প্রতিবেদন: সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেছেন আদালত।

এ ছাড়া অভিযুক্ত আসামিকে ৫ হাজার টাকার জরিমানা, অনাদায়ে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

সোমবার বিকেল সোয়া ৪টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ মো. জাফরুল হাসান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন।

সাজাপ্রাপ্ত ওমর ফারুক (২৬) বেলকুচি উপজেলার ধুলদিয়ার গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে। এ মামলার অপর ৩ আসামির বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

সিরাজগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার আব্দুর রশিদ এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, ২০১৪ সালের ৮ আগস্ট এনায়েতপুর থানার খুকনী ইউনিয়নের জটিবাড়ি গ্রামের ফজর আলীর মেয়ে মুক্তা খাতুনকে (১৮) বিয়ে করে ওমর ফারুক। বিয়ের পর থেকে এক লাখ টাকা যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী মুক্তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতো।

এরই একপর্যায়ে ৩১ অক্টোবর গভীর রাতে মুক্তা খাতুনকে শ্বাসরোধে হত্যা করার পর আত্মহত্যা বলে প্রচার করে। এ ঘটনায় ওই বছরের ৫ নভেম্বর নিহত মুক্তার মামা রাজু আহম্মেদ মোল্লা বাদী হয়ে মুক্তার স্বামী ওমর ফারুকসহ ১০ জনকে আসামি করে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত শেষে বেলকুচি থানা পুলিশ ৪ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেয়।

দীর্ঘ শুনানি শেষে সোমবার বিকেলে আদালত নিহতের স্বামী ওমর ফারুককে যাবজ্জীবন কারাদ- প্রদান করেন এবং বাকিদের বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।

মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি পাবলিক প্রসিকিউটর ছিলেন আব্দুর রহমান এবং আসামিপক্ষের কৌঁসুলি হিসেবে মামলার শুনানি করেন মোয়াজ্জেম হোসেন।


Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 130