আজকের দিন তারিখ ২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সোমবার, ১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাবিশ্ব বিশ্বে একদিনে আরও ১০ হাজার মৃত্যু

বিশ্বে একদিনে আরও ১০ হাজার মৃত্যু


পোস্ট করেছেন: dinersheshey | প্রকাশিত হয়েছে: মে ২৪, ২০২১ , ১১:১৯ পূর্বাহ্ণ | বিভাগ: সারাবিশ্ব


দিনের শেষে ডেস্ক :  করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে আরো ৯ হাজার ৮৬৪ জন মারা গেছেন। এসময় রোগী শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৭৭ হাজার ৯৮১ জন।সোমবার সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এতথ্য পাওয়া গেছে। তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে এখন পর্যন্ত ৩৪ লাখ ৭৮ হাজার ১৮৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে ১৬ কোটি ৭৫ লাখ ১৬ হাজার ৩৫২ জন। করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৩ কোটি ৩৮ লাখ ৯৬ হাজার ৬৬০ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৬ লাখ ৪ হাজার ৮৭ জন মারা গেছেন। লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল করোনায় আক্রান্তের দিক থেকে তৃতীয় ও মৃত্যুর সংখ্যায় তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ৬০ লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৩ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৪ লাখ ৪৯ হাজার ১৮৫ জনের।

অন্যদিকে করোনায় আক্রান্তের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। তবে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যার তালিকায় দেশটির অবস্থান তৃতীয়। দেশটিতে মোট আক্রান্ত দুই কোটি ৬৭ লাখ ৫১ হাজার ৬৮১ জন এবং মারা গেছেন ৩ লাখ ৩ হাজার ৭৫১ জন। এছাড়া এখন পর্যন্ত ফ্রান্সে ৫৬ লাখ ৩ হাজার ৬৬৬ জন, রাশিয়ায় ৫০ লাখ ১ হাজার ৫০৫ জন, যুক্তরাজ্যে ৪৪ লাখ ৬২ হাজার ৫৩৮ জন, ইতালিতে ৪১ লাখ ৯২ হাজার ১৮৩ জন, তুরস্কে ৫১ লাখ ৮৬ হাজার ৪৮৭ জন, স্পেনে ৩৬ লাখ ৩৬ হাজার ৪৫৩ জন, জার্মানিতে ৩৬ লাখ ৫৪ হাজার ২০১ জন এবং মেক্সিকোতে ২৩ লাখ ৯৫ হাজার ৩৩০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

অন্যদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ফ্রান্সে এক লাখ ৮ হাজার ৫৯৬ জন, রাশিয়ায় এক লাখ ১৮ হাজার ৪৮২ জন, যুক্তরাজ্যে এক লাখ ২৭ হাজার ৭২১ জন, ইতালিতে এক লাখ ২৫ হাজার ২২৫ জন, তুরস্কে ৪৬ হাজার ২৬৮ জন, স্পেনে ৭৯ হাজার ৬২০ জন, জার্মানিতে ৮৭ হাজার ৯৭৩ জন এবং মেক্সিকোতে ২ লাখ ২১ হাজার ৫৯৭ জন মারা গেছেন।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।