অনলাইন ডেস্ক: চলতি বছর-ই বিশ্ববাজারে স্মার্টফোন বিক্রির পরিমাণ কমে যাবে বলে ধারনা করছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান গার্টনার। গার্টনারের সম্প্রতি করা গবেষণায় দেখা গেছে বিশ্ববাজারে স্মার্টফোনের প্রবৃদ্ধি গত বছরের তুলনায় অর্ধেক হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর ১৪.৪ শতাংশ বেশি প্রবৃদ্ধি ছিল। চলতি বছরে ১.৫ বিলিয়ন ইউনিট স্মার্টফোন বাজারে ছেড়েও স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি দেখতে পাবে না।

এবিষয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আনশুল গুপ্ত বলেন, গত সাত বছরে স্মার্টফোন বাজার যে উচ্চতায় পৌঁছেছিল এবছরে এর চেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি করতে পারবে না। ২০১০ সালে রেকর্ড পরিমাণ স্মার্টফোন বিক্রি হয়েছিল যার প্রবৃদ্ধি ছিল ৭৩ শতাংশ।

বর্তমানে উত্তর আমেরিকা, পশ্চিম ইউরোপ, জাপান এবং উন্নয়নশীল দেশের পরিপক্ব স্মার্টফোন বাজারে ৯০ শতাংশ পরিমাণ অনুপ্রবেশ করেছে যা আবারও প্রবৃদ্ধি কমিয়ে দেবে। এই অঞ্চলের ব্যবহারকারীরা এখন আর তাদের স্মার্টফোন শিগগিরই পরিবর্তন করছে না, যার ফলে প্রবৃদ্ধিতে প্রভাব পড়ছে বলে প্রতিষ্ঠানটির দাবি বিশ্ববাজারে স্মার্টফোন বিক্রির পরিমাণ কমে যাবে বলে ধারনা করছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান গার্টনার। গার্টনারের সম্প্রতি করা গবেষণায় দেখা গেছে বিশ্ববাজারে স্মার্টফোনের প্রবৃদ্ধি গত বছরের তুলনায় অর্ধেক হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর ১৪.৪ শতাংশ বেশি প্রবৃদ্ধি ছিল। চলতি বছরে ১.৫ বিলিয়ন ইউনিট স্মার্টফোন বাজারে ছেড়েও স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি দেখতে পাবে না।

এবিষয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আনশুল গুপ্ত বলেন, গত সাত বছরে স্মার্টফোন বাজার যে উচ্চতায় পৌঁছেছিল এবছরে এর চেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি করতে পারবে না। ২০১০ সালে রেকর্ড পরিমাণ স্মার্টফোন বিক্রি হয়েছিল যার প্রবৃদ্ধি ছিল ৭৩ শতাংশ।

বর্তমানে উত্তর আমেরিকা, পশ্চিম ইউরোপ, জাপান এবং উন্নয়নশীল দেশের পরিপক্ব স্মার্টফোন বাজারে ৯০ শতাংশ পরিমাণ অনুপ্রবেশ করেছে যা আবারও প্রবৃদ্ধি কমিয়ে দেবে। এই অঞ্চলের ব্যবহারকারীরা এখন আর তাদের স্মার্টফোন শিগগিরই পরিবর্তন করছে না যার ফলে প্রবৃদ্ধিতে প্রভাব পড়ছে বলে প্রতিষ্ঠানটির দাবি।