Warning: file_put_contents(/data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/data/districts.json): failed to open stream: Permission denied in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/covid-19-bd-live.php on line 103
নাড়ির টানে বাড়ি ফেরা - Diner Sheshey নাড়ির টানে বাড়ি ফেরা - Diner Sheshey
Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 124
আজকের দিন তারিখ ২২শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার, ৬ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
/////হাইলাইটস///// নাড়ির টানে বাড়ি ফেরা

নাড়ির টানে বাড়ি ফেরা


পোস্ট করেছেন: dinersheshey | প্রকাশিত হয়েছে: জুন ১৪, ২০২৪ , ৪:৪১ অপরাহ্ণ | বিভাগ: /////হাইলাইটস/////


দিনের শেষে প্রতিবেদক : ঈদুল আজহা সামনে রেখে রাজধানীসহ বিভিন্ন শহর থেকে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা শুরু হয়েছে। বাস, ট্রেন, লঞ্চ-সবখানেই ঘরমুখো মানুষের ভিড়।  ভোর থেকেই রাজধানী ছাড়ছে নগরবাসী। এতে করে রেলওয়ে স্টেশন, বাস ও লঞ্চ টার্মিনালে রয়েছে যাত্রীদের ভিড়। সরেজমিনে দেখা যায়, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে বেড়েছে অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ। ট্রেনের অপেক্ষায় প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষায় রয়েছেন অনেক যাত্রী। বসার জায়গা না পেয়ে প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায় অনেক যাত্রীদের। এদিকে , ভোর থেকেই বাস টার্মিনালগুলোতে বাড়ি ফেরা যাত্রীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে সড়ক-মহাসড়কে রাজধানী ছাড়তে শুরু করেছেন নগরবাসী। ঈদের আগ মুহূর্তের ভিড় আর দুর্ভোগ এড়াতে ঘরমুখো মানুষের অনেকেই আগে বাড়িতে রওনা হয়েছেন। মহাখালী বাস টার্মিনালে ঘরমুখো যাত্রীদের অভিযোগ, স্বাভাবিক সময়ের থেকে ঈদ উপলক্ষে অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হচ্ছে তাদের। এদিকে, ছুটি শুরু হওয়ায় শিক্ষার্থীদেরও ভিড় বেড়েছে বাসটার্মিনালগুলোতে। সকাল থেকে সময় মতোই উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলের বাস ছেড়ে যাচ্ছে। বাড়তি ভাড়া আদায় বা ভোগান্তির তেমন একটা অভিযোগ ছিল না যাত্রীদের। অনেকটা স্বস্তিতে বাড়ি ফিরতে পেরে খুশি যাত্রীরা।


Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 130