বিশ্বব্যাপী আক্রান্ত ১৭ কোটি ৬৭ লাখ
পোস্ট করেছেন: dinersheshey | প্রকাশিত হয়েছে: জুন ১৪, ২০২১ , ১২:২২ অপরাহ্ণ | বিভাগ: /////হাইলাইটস/////
দিনের শেষে ডেস্ক : বিশ্বব্যাপী চলছে মহামারি করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ। এতে প্রতিদিন প্রাণ হারাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। শত চেষ্টা করেও সংক্রমণ ঠেকাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। সোমবার করোনায় আক্রান্ত ও প্রাণহানির পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৭ কোটি ৬৭ লাখ ১৩ হাজার ৪৭০ জন। বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৮ লাখ ১৯ হাজার ৩০০ জনে। ভাইরাসটি থেকে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ১৬ কোটি ৭৪ লাখ ৮ হাজার ৬৯ জন। করোনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৩ কোটি ৪৩ লাখ ২১ হাজার ৯৩ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৬ লাখ ১৫ হাজার ৫৩ জন মারা গেছেন।
আক্রান্তের দিক থেকে তৃতীয় ও মৃত্যুর তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ৭৪ লাখ ১৩ হাজার ৯৯৬ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৪৭৬ জনের। অন্যদিকে করোনায় আক্রান্তের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। তবে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যার তালিকায় দেশটির অবস্থান তৃতীয়। দেশটিতে মোট আক্রান্ত দুই কোটি ৯৫ লাখ ৬ হাজার ৩২৮ জন এবং মারা গেছেন ৩ লাখ ৭৪ হাজার ২২৬ জন। এছাড়া এখন পর্যন্ত ফ্রান্সে ৫৭ লাখ ৪০ হাজার ৬৬৫ জন, রাশিয়ায় ৫২ লাখ ৮ হাজার ৬৮৭ জন, যুক্তরাজ্যে ৪৫ লাখ ৬৫ হাজার ৮১৩ জন, ইতালিতে ৪২ লাখ ৪৪ হাজার ৮৭২ জন, তুরস্কে ৫৩ লাখ ৩০ হাজার ৪৪৭ জন, স্পেনে ৩৭ লাখ ৩৩ হাজার ৬০০ জন, জার্মানিতে ৩৭ লাখ ২৩ হাজার ২৯৪ জন এবং মেক্সিকোতে ২৪ লাখ ৫২ হাজার ৪৬৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
অন্যদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ফ্রান্সে এক লাখ ১০ হাজার ৪২০ জন, রাশিয়ায় এক লাখ ২৬ হাজার ৪৩০ জন, যুক্তরাজ্যে এক লাখ ২৭ হাজার ৯০৪ জন, ইতালিতে এক লাখ ২৭ হাজার ২ জন, তুরস্কে ৪৮ হাজার ৭২১ জন, স্পেনে ৮০ হাজার ৫০১ জন, জার্মানিতে ৯০ হাজার ৪৭০ জন এবং মেক্সিকোতে ২ লাখ ৩০ হাজার ৯৫ জন মারা গেছেন। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।